জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৯তম শাহাদাত বার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।





প্রতিবছর ১৫ আগস্ট দিবসটি পালিত হয়। আওয়ামী লীগের সরকার দিবসটিকে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয়ভাবে শোকের সাথে পালন করে থাকে। এ দিবসে কালো পতাকা উত্তোলন ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের এই বাড়িতে থেকেই বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান আমলে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। এই বাড়ি থেকেই তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে আটক হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট এখানেই বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার স্থপতি স্বপরিবারে শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়।
বিগত সরকারের আমলে এই হত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবেই পালন করে আসতেছিল ৷
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে
সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের ‘জাতীয় শোক দিবস’এর ছুটি বাতিল ও বিরোধী পক্ষের সম্ভাব্য বাধার মুখে ভিন্ন এক বাস্তবতায় ১৫ অগাস্ট পালন করে আওয়ামী লীগক সমর্থকরা ৷ গত আন্দোলনে বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়ানোর ফলে এ বছরের শোক দিবসে আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শোক দিবসে গভীর শোকে কঠিন সময়ে শোক দিবসে , দলের সকল স্তরের নেতা কর্মীদের মনোবল শক্তি যোগাতে, দলকে আগের মত সু সংঠিত করে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে ফ্রান্স আওয়ামীলীগ এর সভাপতি সুনাম উদ্দিন খালিক এর সভাপতিত্বে যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান ও আলফু মিয়ার যৌথ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শপথ বাক্য পাঠ করেন ৷
শুরুতেই সংগঠনের সহ সভাপতি মাহবুবুল হক কয়েছ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করিচালনা করেন ৷
দেশের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর আবদানের কথা স্বীকার করে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযুদ্ধা তসলিম হেলাল, ও হাজি জহিরুল হক ৷ ধানমন্ডির বাড়ী নিয়ে আবেগগন বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি নুরুল আবেদিন, শাহাজাহান শাহী ,হাসান সিরাজ, সরফ উদ্দিন স্বপন, শহীদ মিয়া ,আফজাল হোসেন, আনিসুর রহমান লাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, মাসুম আহমেদ, অধীর সূত্রধর সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ আলম, শাইসতা মিয়া ,পারভেজ আহমেদ সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ,ছাত্রলীগ সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ৷